For sale by: Lets buy it, 06 May 2020 11:01 am Location: Dhaka, Dhaka, Mirpur
সরিষা ফুলের মধুঃ বিভিন্ন প্রকার মধুর বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। আজ কথা বলব সরিষা ফুলের মধু নিয়ে। বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় মধু হল সরিষা ফুলের মধু। এই মধু খুবই মিষ্টি। রঙ হবে হালকা হলুদ বর্ণের। তবে এই মধুর সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ট্য, তাই আমাদের অনেকের জানা নেই ----- আর তা হল, সরিষা ফুলের মধুু শীতকালে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই জমে যায়, আর গরমের সময় জমতে একটু দেরী হয়, কয়েক সপ্তাহ বা ২/৩ মাস বা এর চেয়ে একটু বেশী সময় লেগে যেতে পারে। তবে জমবেই। যদি না জমে, তবে বুঝতে হবে মধুতে সমস্যা আছে। বোতলে রাখা সরিষা ফুলের মধুর পুরোটাই জমে যেতে পারে অথবা বেশীর ভাগ অংশ বা আংশিক জমে যাবে। সরিষা ফুলের মধু জমে অনেকটা ঘি-এর রূপ ধারণ করে। জমে যাওয়া মধু মোলায়েম, নরম, ছোট ছোট দানাদার। মধু ক্রেতারা মধুর জমাকে ভুল বোঝেন। তারা একে ভেজাল মনে করেন। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মধু জমে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তরল থেকে দানাদার অর্ধ-কঠিন অবস্থায় যাওয়ার এ প্রক্রিয়াকে গ্র্যানুলেশন (granulation) বা কঠিন বাংলায় স্ফটিকায়ন বলে। মৌচাক থেকে আলাদা করার পর মধু যত দ্রুত জমে, চাকের ভেতর মোমের কোষে থাকলে তত দ্রুত জমে না। প্রতিটি মধুর স্ফটিকায়নের একটা নির্দিষ্ট সময় আছে। জমে যাওয়ায় মধুর রং বদলে যায়, তরল থেকে দানাদার হয়ে যায় কিন্তু মধুর গুণগত মান কমে না। মোটা দাগে বলতে গেলে মধু হলো একটি ঘন শর্করা দ্রবণ। সাধারণত এতে ৭০% এর বেশি শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট ও ২০% এর কম পানি থাকে। তার মানে স্বাভাবিকভাবে পানিতে যে পরিমাণ চিনি দ্রবীভূত হয়, মধুতে তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। চিনির মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণ দ্রবণকে অস্থিতিশীল করে। একারণেই মধুর জমাট বাধা শুরু হয়। পানি থেকে গ্লুকোজ আলাদা হয়। গ্লুকোজ স্ফটিক আকারে জমতে থাকে। আর দ্রবণটি আস্তে আস্তে সাম্যাবস্থার দিকে যায়। দাম ও পরিমান ১কেজি ৫০০ টাকা ১/২কেজি ২৭০ টাকা ২৫০গ্রাম ১৪০ টাকা owner of Lets buy it
Similar ads
More ads from Lets buy it